মিশর রহস্য – প্রথম পর্ব

2

কিছুটা সত্য, কিছুটা মিথ্যা আর কিছুটা কল্পনার আদলেই তৈরি হয় ইতিহাস ৷ সেটা যদি হয় পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম সভ্যতা গুলোর মাঝে অন্যতম একটি সভ্যতার ইতিহাস তাহলে তো আরো এক কাঠি সরেস ৷ বলছি মিশরীয় সভ্যতার কথা ৷

প্রাচীন মিশরীয় রহস্যপূর্ণ কিছু ইতিহাসের বর্ণনা তুলে ধরা হলো যেগুলোর উদঘাটন পুরোপুরি সম্ভব হয়নি এখন পর্যন্ত –

হলিউডের বিখ্যাত “The Mummy” সিরিজের মুভিগুলোর কথা মনে আছে! যেখানে দেখা যায় প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের এক ঝলক ৷ প্রাচীন মিশরের ইতিহাস এতটাই সমৃদ্ধশালী আর রহস্যপূর্ণ যে সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনি আজ অবধি ৷ হয়তো অদূর ভবিষ্যতে মিলবে এর সমাধান ৷ চলুন ঘুরে আসি সেই রহস্যময় মমির দেশ থেকে।

কিং তুতের মৃত্যু রহস্য

তরূণ বয়সে মৃত্যুবরণ করলেও মিশরের ফারাওদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত তুতেনখামেন ( Tutankhamun) বা সংক্ষেপে কিং তুত ৷ এই বিখ্যাত ব্যক্তির মৃত্যু নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা৷ যার রহস্যন্মোচন করা সম্ভব হয়নি আজও।

লন্ডনের রিসার্চারের মতে তিনি রথ দুর্ঘটনায় আহত হয়ে অগ্যস্ত যাত্রা করেন। আবার ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এর মতে জলহস্তির আক্রমণের স্বীকার ( মিশরে তখনো জলহস্তির বিলুপ্তি ঘটেনি) হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।

বিখ্যাত তুতেনখামেন ( Tutankhamun)
Source: The Field Museum

অন্যদিকে প্রফেসর আলবার্ট জিঙ্কের মতে, তিনি সম্ভবত ইনসেস্ট( incest) হওয়ার কারণে হরমোন জটিলতায় মৃত্যু বরণ করেন ৷ উল্লেখ্য, তাঁর বাবা-মা ছিলেন সম্পর্কে ভাই-বোন। রহস্যটি আরও ধূম্রজালে জড়িয়ে যায় যখন শোনা যায় তাঁর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করার সম্ভাবনার কথা ৷

এত এত সম্ভাবনা আজ অব্দি কেবল সম্ভাবনাই রয়ে গেছে ৷

আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের সমাধি

পৃথিবী বিখ্যাত শাসক আলেকজান্ডার ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বে মৃত্যুর পূর্বেই ইচ্ছাপূষণ করেছিলেন যেন তাঁর লাশ ইউফ্রেটিস নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয় ৷ এতে করে তাঁর শুভাকাঙ্খীরা বিশ্বাস করবে তিনি স্বর্গে তাঁর বাবা গড আমুন (Ammon) এর সান্নিধ্য লাভ করেছেন ৷

আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের সমাধি
Source: Getty Images

কিন্তু তাঁর অনুসারীরা তা করতে পারেননি ৷ কথিত আছে, তাঁর সমাধি পর পর তিনটি জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয় ৷ কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, মহান এই বীরের সমাধির কোন অস্তিত্বই এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না ৷

এমনকি তাঁর মমির হদিসও মেলে নি ৷ তাঁর সমাধি/মমি খোঁজার উদ্দেশ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় শ’ খানেক  অভিযান চালানো হয় ৷  কিন্তু সব আশার গুঁড়ে বালি ৷

শুধু একটা বিষয়ে মোটামোটি নিশ্চিত হওয়া গেছে ৷ নিরুদ্দেশ হওয়ার আগ পর্যন্ত আলেকজান্দ্রিয়াতেই ছিল তাঁর সমাধিস্থল ৷

ডেনডেরা লাইট

ডেনডেরা লাইট, প্রাচীন মিশরের আরেক বিস্ময়৷ ছবিতে দেখা যায়, একজন লোক বিশাল আকারের একটি টিউব ধরে রেখেছে৷ টিউবটি মূলত কিসের কেউ জানে না৷  তথাকথিত একজন স্যুডো- বিজ্ঞানী দাবি করনে এটি ব্যাটারি বা ইলেকট্রিক টিউব হতে পারে৷  ইজিপ্টলজিস্টরা আবার চিত্রকর্মটিকে পদ্মফুলের সাথে তুলনা করেছেন ৷

Source: mdw-nTr

ইজিপ্টলজিস্টদের ব্যাখার সামনে বিজ্ঞানীর ব্যাখ্যা ধোপে টেকেনি কারণ প্রাচীন মিশরে তো বিদ্যুৎই  ছিল না৷

স্ফিংক্সের প্রকৃত পরিচয় কি?

মানুষের মাথা আর সিংহের শরীরের আদলে গড়া মিশরের বিখ্যাত পিরামিড গ্রেট স্ফিংক্সের নাম শোনেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তবে এর পেছনের ইতিহাসটা খুব কম মানুষই জানে।

স্ফিংক্সের প্রকৃত পরিচয় কি?
Source: Getty Images

এটি তৈরি করেন ফারাও খাফরে ৷ চুনাপাথরে তৈরি বিখ্যাত মনুমেন্টটি তৈরি করতে ১০০ শ্রমিকের প্রায় ৩ বছর সময় লেগেছিল ৷ কিন্তু তখন স্ফিংক্সকে কি বলে ডাকা হতো সেটাই হচ্ছে মূল রহস্য ৷ কারণ গ্রিক শব্দ “স্ফিংক্স”  এই স্মৃতিস্তম্ভটি তৈরি করার সময় প্রচলিত ছিলনা ৷ মিশরীরদের ইতিহাসের  লিখিত দলিল না পাওয়ায় , কোন উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি প্রকৃতপক্ষে  কি উদ্দেশ্যে  স্ফিংক্স তৈরি করা হয়েছিল, বা এর আসল নাম কি ছিল।

কথিত আছে, ঐ সময় তারা এটাকে বব নামে ডাকত ৷

ববের ব্যাপারে যে বিষয়টা আমাদের এখনো ভাবায় সেটা হচ্ছে, এটা আসলে কিসের প্রতিক!

টেম্পলের লুকানো জুতা রহস্য!!

২০০৪ সালে প্রত্নতত্ত্ববিদ এঞ্জেলো সেসানা একটি জার্নালে প্রকাশ করেন, তিনি এবং তার দল লাক্সার মন্দিরের ভিতর দুই দেয়ালের মাঝে একটি জার /পাত্র আবিষ্কার করেন ৷ ভিতরে সাত জোড়া জুতা ছিল ৷ তাঁর ধারণামতে এই ইচ্ছাকৃতভাবে লুকানো পাদুকাগুলো প্রায় ২০০০ বছর পুরনো ৷ সেখানে কেনইবা জুতাগুলা রাখা হয়েছিল এগুলোর মালিকের ভাগ্যেই বা কি ঘটেছিল তা এক রহস্যই বটে!

টেম্পলের লুকানো জুতা রহস্য
Source: Getty Images

প্রাচীন মিশরীয় পাদুকা বিশেষজ্ঞ আন্দ্রে ভেল্ডমেইজার এর মতে এগুলো খুবই দামী ৷  এ থেকে তিনি ধারণা করেন যারাই এই জুতার মালিক ছিল তারা অবশ্যই উচ্চবিত্ত শ্রেণীর ৷ কিন্তু কারও কোন ধারণা নেই তাদের পরিচয় সম্পর্কে ৷

কার্বন ডেটিং এর মাধ্যমে মোটামোটি নিশ্চিত হওয়া যেতে পারে জুতার বয়সকাল সম্পর্কে কিন্তু হঠাৎ আবিষ্কারের উত্তেজনায় জুতাগুলো সাবধানে না রাখার কারণে কিছুটা ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়াতে কার্বন ডেটিং করাটা রিস্কি হয়ে গেছে।

আর্তনাদ অভিব্যক্তির মমি

মুখ হাঁ করে থাকা মমি গুলোকে দেখে আর্তচিৎকার করছে এমন ভাবার কোন কারণ নেই। সাধারণত প্রাচীন মিশরে বেশিরভাগ মমিকেই বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জোড় করেই হা করিয়ে দেয়া হতো যাতে করে মৃত্যুর পর তাদের আত্মার খাওয়া – দাওয়া করতে বা শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণে কোন বেগ পেতে না হয়!!  অদ্ভূত বটে!

আর্তনাদ অভিব্যক্তির মমি
Source: grunge.com

কিন্তু এমন একটা বিশেষ মমি আছে যেটার অভিব্যক্তিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছে সত্যিকারের মৃত্যুযন্ত্রণা ৷  ১৮৮৬ সালে আবিষ্কৃত মমিটির  আর্তচিৎকারের কারণ বের করতে পারে নি কেউ ৷ অনেকের ধারণা তাকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছিল আবার অনেকের ধারণা তাকে জীবন্ত অবস্হাতেই কবর দেয়া হয়েছিল ৷

২০০৮ সালে এক গবেষণায় উঠে আসে, মমিটা প্রিন্স পেন্তেওয়ারের হতে পারে যাকে তাঁর পিতৃহত্যার ষড়যন্ত্রের সন্দেহে মেরে ফেলা হয় ৷

কিন্তু তাঁর সম্পর্কে সব তথ্যই কেবলমাত্র একটি তাত্ত্বিক মতবাদ ৷ ডিএনএ টেস্ট ছাড়া কোন কিছুই স্পষ্টভাবে বলা সম্ভব নয় ৷

রাণী নেফারতিতির অন্তর্ধান রহস্য

মিশরের রাণী ক্লিওপেট্রার কথা বাদ দিলে রাণী নেফারতিতির মতো বিখ্যাত আর কেউ আছে বলে জানা যায় নি ৷ খ্রিষ্টপূর্ব ১৩৩৬ এর পরে তাঁর সম্পর্কে আর কোন তথ্য পাওয়া যায় নি ৷ এমনি তার সমাধি, মমি কোন কিছুরই অস্তিত্ব নেই ৷

রাণী নেফারতিতির অন্তর্ধান রহস্য
Source: The Inquisitr

শুধু রয়েছে কিছু মতবাদ ৷ পুরুষের ছদ্মবেশ নিয়ে তাঁর  নাম পরির্তন করার কথাও শোনা যায় ৷

সম্প্রতি কিং তুতের সমাধিতে আরও চেম্বার থাকতে পারে এমন একটি সম্ভাবনার কথা শোনা যাচ্ছে ৷ যদি সত্যিই তা থাকে আর সেখানে নেফারতিতির মমি পাওয়া যায় তাহলে হয়তো তাঁর মৃত্যু রহস্যের একটা সমাধান মিলতে পারে ৷

গ্রেট পিরামিডের চেম্বারসংখ্যা

পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তমাশ্চর্যের একটি হচ্ছে গিজার এই পিরামিড ৷ এটাতো সবাই জানে ৷ কিন্তু রহস্যটা হচ্ছে এতদিন সবাই জানতো এখানে মূলত তিনটি চেম্বার আছে – কিংস চেম্বার, কুইন্স চেম্বার এবং গ্র্যান্ড গ্যালারি ৷

গ্রেট পিরামিডের চেম্বারসংখ্যা
Source: Shutterstock

বিস্ময়করভাবে ভিতরে আরো গুপন কুঠুরি থাকতে পারে সম্প্রতি এমন কথাও শুনা যাচ্ছে ৷

স্ক্যান পিরামিড দলের পরীক্ষা- নিরীক্ষা শেষে হয়তো রহস্যের জট কিছুটা খুলতে পারে ৷

সি পীপল বা সমুদ্র ত্রাস

ধারণা করা হয়, সি পীপল রা মূলত ছিল জলদস্যু৷ তাদের মূল টার্গেট ছিল ধন সম্পদ আর প্রাচূর্যের দেশ মিশর ৷

মিশরের বিভিন্ন ডকুমেন্টে তাদের কথা পাওয়া যায় কিন্তু তারা আসলে কারা ছিল বা কোথা থেকে এসেছিল এসবের কোন উল্লেখ পাওয়া যায় না ৷

সি পীপল বা সমুদ্র ত্রাস
Source: grunge.com

রাজা দ্বিতীয় রামসেসের মতে, তারা হিট্টিস দের স্বজাতীয় ৷ আবার আরেকজন ফেরাউনের মতে, তারা লিবিয়ানদের স্বজাতীয় ৷

বিভিন্ন দ্বিমতের কারণে অনেকেই মনে করেন তারা ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে আগত ভাড়াটে সৈন্য যাদের মূল কাজই ছিল লুটতরাজ করা ৷

ইয়াম রাজত্বের অবস্থান আসলে কোথায় ?

প্রায় ৪০০০ বছর আগে মিশরের কাথাও ইয়াম নামে এক রাজ্য ছিল ৷ এটা খুবই উর্বর ভূমি বলে জানা যায়৷ তবে ইজিপ্টলিস্টরা এখনো সনাক্ত করতে পারেনি ইয়াম রাজ্যের অবস্থান ।

ইয়াম রাজত্বের অবস্হান আসলে কোথায় ?
Source: Shutterstock

কেউ কেউ মনে করে ইয়ামের অবস্হান সম্ভবত মিশরের দক্ষিণে ছিল কারণ উত্তর দিকের ভূমি খুবই রুক্ষ ছিল ৷ মিশরীয় ট্রেজারার হারখুফের সমাধিফলকে লিপিবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়, তিনি নাকি ইয়াম অভিযানে প্রচুর মূল্যবান সম্পদ আহোরণ করেন। তাই ইয়াম খুবই উর্বর ভূমি ছিল বলে মনে করা হয়।

কুরনায় কাকে কবর দেওয়া হয়েছিল?

১৯০৮ সালে অকস্মাৎ রাজকীয় একটি কবরস্হানের সন্ধান পাওয়া যায় যেটা এর আগে কারও চোখেই পড়ে নি ৷  এখনো কেউ জানেনা কাকে কবর দেয়া হয়েছিল এখানে ৷

কবরে অজ্ঞাতনামা দুটি মমির সন্ধান পাওয়া যায়৷খুঁজে পাওয়া মমি দুটোর একটি  একজন মহিলার এবং আরেকটি শিশু বাচ্চার ৷ সম্ভবত বাচ্চাটি তাঁরই ছিল ৷

কুরনায় কাকে কবর দেওয়া হয়েছিল?

দুটি মমির গায়েই ছিল মূল্যবান গয়না ৷ এ থেকে কিছুটা অনুমান করা যায় মমি দুটো সম্ভবত উচ্চ বংশীয় কেউ হবে।

২০১৮ সালে স্কটল্যান্ড মিউজিয়াম গ্যালারী তে প্রদর্শনীর জন্য  উন্মুক্ত করে দেয়া হবে মমি দুটো ৷

হয়তো তখন কেউ আইডেন্টিফাই করলেও করতে পারে ৷

রোসেটা স্টোন

রোসেটা স্টোন, ভাষা শিক্ষা সফটওয়ার হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার আগে পৃথিবীতে একটিই রোসেটা স্টোন ছিল ৷ যা মিশরের মূল্যবান সম্পদ। ভাষাতত্ববিদরা তিনটি ভাষার পাঠোদ্ধার করেন রোসেটা স্টোনে- হায়ারোগ্লিফ, প্রাচীন মিশরীয় লৌকিক (demotic),  প্রাচীন গ্রিক ৷

রোসেটা স্টোন
Source: Wiki

কিন্তু কোন উপভাষাটি প্রধান যেটা প্রথমে লিখা হয়েছিল এবং বাকি দুটো সেই ভাষার অনুপ্রেরণায় অনুবাদ করা হয়েছিল এটা এখনো জানা যায়নি ৷

এটা জানাটা একটু কষ্টকরই বটে কারণ প্রাচীন মিশরীয় যুগে তিনটি ভাষায় সমানভাবে জনপ্রিয় ছিল ৷

নাবতা প্লায়া পাথরের বৃত্ত কে বানিয়েছিল ?

নাবতা প্লায়া হচ্ছে চারপাশে চেপ্টা পাথর দ্বারা বেষ্টিত মাঝখানে লম্বা পাথরের বৃত্ত বিশেষ ৷ এটি মিশরের আরেকটি বিস্ময়, যা ১৯৭৪ সালে আবিষ্কৃত হয় ৷ আর্কিওলজি বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা বিখ্যাত স্টোনহেঞ্জের মতো এত বিশাল না হলেও তৈরির উদ্দেশ্য হয়তে একই ছিল ৷ হয়তো বলা হচ্ছে, কারণ কেউ জানে না এগুলো কেন বসানো হয়েছিল বা কে বানিয়েছিল ৷

নাবতা প্লায়া পাথরের বৃত্ত কে বানিয়েছিল ?
Source: Getty Images

কারও মতে, এটা মহাকাশ সংক্রান্ত কাজে ব্যবহারের জন্য বসানো হয়েছিল আবার কারও মতে এটি আশেপাশের সমাধি নির্দেশের জন্য তৈরি করা হয়েছিল ৷

দ্বিতীয় স্ফিংক্সের অস্তিত্ব

এতকাল একটি স্ফিংক্সের কথাই সবাই জেনে এসেছে ৷ ২০১৩ সালে সিএনএন এর রিপোর্ট অনুযায়ী আর্কিওলজিস্টরা ইসরাইলে ৪০০০ বছর পুরাতন আরেকটি স্ফিংক্সের ভগ্নাংশ খুঁজে পায় ৷

Source: Wisdom of Nations800

শুধু পায়ের ভগ্নাংশ৷ তাঁরা ধারণা করছেন বাকি অংশ অনেক আগেই ভেঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে ৷ আরেকটি রহস্য হচ্ছে এটা ইসরাইলে কিভাবে গেল!

 

দ্বিতীয় পর্বে প্রাচীন মিশরীয় ইতিহাস সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে ৷

দ্বিতীয় পর্ব

 

Source: grunge.com, History.com

 

Leave A Reply
2 Comments
  1. Irrbkv says

    terbinafine where to buy – diflucan 100mg uk purchase grifulvin v sale

  2. Dysfsa says

    order rybelsus 14 mg – buy semaglutide online cheap order desmopressin

sativa was turned on.mrleaked.net www.omgbeeg.com

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More