x-video.center fuck from above. azure storm masturbating on give me pink gonzo style. motphim.cc sexvideos

বাংলাদেশে ভিনদেশি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র-পর্ব দুই

Source: bdnews24.com

প্রথম পর্বের পর

(রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র, ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আমেরিকান সেন্টার, এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল)

দীর্ঘদিন ধরেই ভিনদেশি অনেক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তাঁদের ভাষা, শিক্ষা এবং সংস্কৃতি চর্চা বিকাশের জন্য এ দেশে কাজ করে যাচ্ছে।   এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান হচ্ছে,আলিয়ঁস ফঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট,ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র, ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আমেরিকান সেন্টার, এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড দ্বারা দেশ এবং আন্তজার্তিক অঙ্গনে ব্যাপক সমাদৃত। বাংলাদেশি যে কারো সুযোগ রয়েছে এসব সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গুলোতে অবাধ বিচরণের।  আগের পর্বে আমরা জেনেছিলাম আলিয়ঁস ফঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট, এবং ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সম্পর্কে। এ পর্বে আমরা জানবো , রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র, ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আমেরিকান সেন্টার, এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল সম্পর্কে।

রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্রঃ

বাংলাদেশ এবং রাশিয়ার মাঝে সাংস্কৃতিক ভাব বিনিময়, সমন্বয়, এবং রাশিয়ার কৃষ্টি, ঐতিহ্য, এবং রুশ সংস্কৃতি প্রচারের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কাজ করে আসছে রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্রটি। এটি ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত। অনান্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মত রুশ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রেরও রয়েছে নির্দিষ্ট সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড। মূলত বাংলাদেশের মানুষকে  রাশিয়ান সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়াই এই প্রতিষ্ঠানের মুখ্য উদ্দেশ্য। তারই অংশ হিসেবে এখানে রয়েছে রাশিয়ান ভাষা শেখার অপূর্ব সুযোগ। নির্দিষ্ট পরিমাণ কোর্স ফি জমা দিয়ে যে কেউ এখান থেকে রুশ ভাষা শিখতে পারে। কোর্স শেষে শিক্ষার্থীদের সনদপত্র দেয়া হয়। এছাড়াও এখানে নাচ, গান, গিটার, চিত্রাংকন, মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে নিজস্ব মিলনায়তন। যার দর্শক ধারণ ক্ষমতা প্রায় ২০৭ জন। মাসব্যাপী নিয়মিত এখানে বিভিন্ন সভা, সেমিনার, কনসার্ট এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া আছে রাশিয়ান চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা যা সকলের জন্য উন্মুক্ত।

বাংলাদেশে ভিনদেশি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র
Source: Российский центр науки и культуры в Дакке

মাস ব্যাপী বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের ওপর ভিত্তি করে ত্রৈমাসিক একটি ম্যাগাজিন বের করা হয়। এছাড়া উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে আছে রাশিয়ান জনজীবন, প্রকৃতি, ঋতুবৈচিত্র, উৎসব, সংস্কৃতি সহ না না বিষয়ের ওপর স্থিরচিত্র প্রদর্শনী। যার মাধ্যমে রাশিয়ান সংস্কৃতির না না দিক মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়। এছাড়া রাশিয়ান বিভিন্ন বিখ্যাত শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি সহ শিল্প এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বদের  জন্ম এবং মৃত্যু দিবসকে সামনে রেখে তাদের শিল্পকর্ম, সাহিত্যকর্ম প্রদর্শনী করা হয়। এছাড়া ফিল্ম ফেস্টিভাল, বিভিন্ন রাশিয়ান চলচ্চিত্র, ডকুমেন্টারি  প্রদর্শনী সহ বছরব্যাপী না না আয়োজনে ভরপুর থাকে প্রতিষ্ঠানটি। রাশিয়ায় উচ্চ শিক্ষা গ্রহনে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সময় না না সেমিনারেরও আয়োজন করা হয়। এদের রয়েছে নিজস্ব পাঠাগার। পাঠাগারটি বিভিন্ন রাশিয়ান সাহিত্য, ম্যাগাজিন,জার্নাল দ্বারা সমৃদ্ধ। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত হলেই সদস্যপদ লাভ করে বই ধার নেয়ার সুযোগ আছে। এখানে ফুডকোর্টের ব্যবস্থা আছে। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিচালকের দায়িত্বে আছেন আলেকজান্ডার পি. ডেমিন। রাশিয়ান দূতাবাসের অধিনস্ত্ব এ প্রতিষ্ঠানটি ছুটির দিন ব্যাতিত সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত।

ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রঃ

ফারসি ভাষা, ইরানি সংস্কৃতি, এবং ইসলামি ঐতিহ্য তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়ে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৩ সালে। ইরান এবং বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক তৈরি এবং দুটি দেশের মধ্যে  সাংস্কৃতিক ভাব বিনিময় এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। এটি ইরান দূতাবাসের অধীনে। ইরানি সংস্কৃতি প্রচারের অংশ হিসেবে এখানে রয়েছে ফারসি ভাষা শেখার সুযোগ। এছাড়া মাস ব্যাপী না না আয়োজনে মুখরিত থাকে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আয়োজন করা হয় বিভিন্ন সভা এবং সেমিনারের। ইরানের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, ধর্মীয় এবং উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে  আলোচনা করা হয় এসব সেমিনারে। এছাড়া ধর্মীয় বিশেষ দিন যেমন ঈদ-ই-মিলাদুন্নবি, মহরম, এবং ইরানের জাতীয় দিবসকে সামনে রেখে বিশেষ অনুষ্ঠান এবং প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এসবের মধ্যে আছে ক্বেরাত, হেফজ, হামদ, নাথ, বই পাঠ, এবং কোরআন তেলোয়াত।  আছে ইরানি চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা। ফারসি ভাষা শিক্ষাকে তরানিত্ব করার লক্ষ্যে এটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি বিভাগকে সহযোগিতা করে থাকে।

বাংলাদেশে ভিনদেশি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
Source: Iran Mirror

এছাড়া ইরানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদেরও প্রয়োজনীয়  সহযোগিতা করা হয়। ইরান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সফর বিনিময়ের কাজটিও এ প্রতিষ্ঠান করে থাকে। কেউ যদি ইরানের উল্লেখযোগ্য স্থাপনা, দর্শনীয় স্থান কিংবা ইতিহাসবিখ্যাত কবি হাফিজ, রুমি,সাদি, ওমর খৈয়াম, সহ বিখ্যাত কারো বাসভূম কংবা স্মৃতি নিদর্শন  দেখার ইচ্ছা পোষণ করে, সে ক্ষেত্রে নানাবিধ তথ্য প্রদানের মাধ্যমে এটি সাহায্য করে থাকে। এছাড়া বাংলাদেশ শিল্পকলা অ্যাকাডেমি এবং এশিয়াটিক সোসাইটির যৌথ উদ্যোগে বিভিন্ন ফিল্ম ফেস্টিভাল এরও আয়োজন করা হয়। শিল্প এবং সাহিত্যকে বিকশিত করার লক্ষ্যে “নিউজলেটার” নামে একটি দ্বিমাসিক ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। যেখানে ইরানের অনেক সাহিত্যের বাংলা অনুবাদ, কবিতা, প্রবন্ধ, কবিতা, ছড়া ছাপা হয়। উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে মাওলানা রুমির ৮০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরে দু’দিন ব্যাপী আন্তজার্তিক সেমিনারের আয়োজন করেছে এটি। এছাড়া ইরান,ভারত,পাকিস্তান,শ্রীলঙ্কা থেকে আগত বিশিষ্টজনদের অংশগ্রহনের মাধ্যমে ইসলামি ঐক্য সম্মেলনের আয়োজন করা হয় ওসমানী মিলনায়তনে। এছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের চতুর্থ তলায় বিশ্বসভ্যতা ফ্লোরে ইরানের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সম্বলিত একটি কর্নার আছে যা সমন্বয় করেছে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। বাংলা একাডেমীর সাথে যৌথ উদ্যোগে ফেরদৌসির শাহনামা ৬ খণ্ডের অনুবাদের কাজ করেছে এ প্রতিষ্ঠান। অনুবাদক মনিরউদ্দিন ইউসুফ। এ বছরই এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। দু’দেশের  কৃষ্টি, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি নিয়ে বাংলা একাডেমী এবং এশিয়াটিক সোসাইটির সাথে যৌথ উদ্যোগে বিভিন্ন গবেষণাগ্রন্থ এবং বই প্রকাশ করা হয়। এছাড়া এটি আন্তজার্তিক কোরআন তেলোয়াত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন কারীদের প্রাথমিক বাছাই পর্ব করে থাকে ইসলামি ফাউন্ডেশন এর সাথে মিলিত উদ্যোগে। এদের নিজস্ব পাঠাগার রয়েছে। যেখানে আরবি, ফারসি, তাফসির, হাদিস, ফারসি সাহিত্য, ইসলামের ইতিহাস, ইরানের ইতিহাস সহ বিভিন্ন ধর্মীয় বই রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান প্রধানের দায়িত্বে আছেন আসগার খসরুয়াবাদী। ছুটির দিন ব্যাতিত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এটি সবার জন্যে উন্মুক্ত।

আমেরিকান সেন্টারঃ

আমেরিকান সেন্টার হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাদেশিক বিভাগের একটি শাখা। এবং ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের অতিরিক্ত অংশ। যুক্তরাষ্ট্র গমন ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের তথ্য সহায়তা দেয়া এই কেন্দ্রের মূল উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৮৬ সালে।  এছাড়া নিয়মিত সেমিনারের মাধ্যমে এটি আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থাকে এবং ভিসা পেতে সহযোগিতা করে থাকে। বিভিন্ন সময় অনেক সেবামূলক কার্যক্রমও  পরিচালনা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আমেরিকার সাহিত্য, সংস্কৃতি, রজনীতি, সরকার অর্থনীতি, ব্যাবসা-বাণিজ্য, এবং পররাষ্ট্রনীতি সহ না না সময়োচিত বিষয়ে তথ্য প্রদান। প্রতি সপ্তাহের বুধবার বিকাল ৩ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশে ভিনদেশি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
আমেরিকান সেন্টার
Source: educationusa.state.gov

এই সেমিনারে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া ও প্রসেসিং সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। আমেরিকান সেন্টার আর্চার কে ব্লাড লাইব্রেরি নামে এখানে একটি উন্নত্মানের আধুনিক  পাঠাগার রয়েছে। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত হলেও কেবল সদস্যরা বই বাসায় নিতে পারে। পাঠাগারটিতে আন্তজার্তিক মানের বিভিন্ন ম্যাগাজিন, জার্নাল, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ফিকশন নন ফিকশন, থ্রিলার, গবেষণা, রেফারেন্স বই সহ প্রায় ৫০০০ হাজার বই আছে। এছাড়া ক্লাসিক থেকে শুরু করে ডকুমেন্টারি, এবং সমসাময়িক থ্রিলার চলচ্চিত্রসহ সব ধরণের ডিভিডির এক সমৃদ্ধ সংগ্রহশালা এটি। খুদে পাঠকদের জন্য আছে চিলড্রেন্স কর্নার। এখানে স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করার ব্যবস্থা রয়েছে। রবি থেকে বৃহঃস্পতি, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪.৩০ পর্যন্ত এটি সবার জন্য উন্মুক্ত।

ব্রিটিশ কাউন্সিলঃ

বৃটিশ কাউন্সিল প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালে পুরাতন ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে। পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডে স্থানান্তরিত করা হয়। ইংরেজি ভাষা শিক্ষা এবং বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সহায়তা দানের লক্ষ্যে বৃটিশ সরকার কর্তৃক এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার ওপর বিভিন্ন ধরণের কোর্সের ব্যবস্থা আছে। কোর্স শেষে সনদপত্র প্রদান করা হয়। এই ভাষা শিক্ষাকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে এখানে পাঠাগার সুবিধা রয়েছে। তবে এই পাঠাগারটি ব্যবহার করতে হলে নির্দিষ্ট পরিমান ফি প্রদান করতে হয়। যুক্তরাজ্যে পড়ালেখা, বসবাস, স্টুডেন্ট ভিসা, এবং আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের অবহিত করা হয়। এছাড়া যৌক্তিক সময়ের মধ্যে যুক্ত রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের আবেদনের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করা ভিসা আবেদনপত্র পূরণ সহ সার্বিক সহযোগিতা করা হয়। বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার আয়োজন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য এদের নিজস্ব মিলনায়তন আছে। এখানে প্রতি বছর  যুক্তরাজ্য আয়োজিত শিক্ষামেলায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহন করে থাকে। মেলায় অংশগ্রহনকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সাথে ইচ্ছুক শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের সাক্ষাত করে দেয়ার ব্যবস্থা করাই এর লক্ষ্য। এছাড়া কুইজ সহ অনান্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। যেমন কবিতা লেখা,বই পড়া, চলচ্চিত্র নির্মাণ,চিত্রাংকন ইত্যাদি।

বাংলাদেশে ভিনদেশি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
ব্রিটিশ কাউন্সিল
Source: The Daily Ittefaq

ডকুমেন্টারি,ফিল্ম ফেস্টিভাল ইত্যাদি। প্রতিবছর এখানে শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হয়। এছাড়া বৃটিশ কাউন্সিল বছর ব্যাপী উল্লেখযোগ্য কিছু সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করে থাকে। এর মধ্যে হে ফেস্টিভ্যাল অন্যতম। এছাড়া এখানে নিয়মিত  চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক অ্যান্থলজি, মিউস মাস্টারস, ক্রিয়েটিভ ইকোনমি, থিয়েটার সহ যুক্তরাজ্যের গান, নাটক, নাচ, সিনেমা, শিল্পকলা, সাহিত্য প্রচারের ক্ষেত্রে বৃটিশ কাউন্সিল অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এর বাইরে এটি বিভিন্ন সময়ে ভিসুয়াল আর্ট, চলচ্চিত্র, নাচ গান সহ শিল্পকলার না না মাধ্যম নিয়ে কাজ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের দায়িত্বে আছেন ব্রেন্ডন ম্যাকশেরি। ঢাকার বাইরে সিলেট এবং চট্টগ্রামে এর দুটি শাখা বিদ্যমান।

3 Comments
  1. Qzqkeu says

    dutasteride price cost dutasteride buy ondansetron 4mg pill

  2. Wtobvl says

    buy levofloxacin sale buy levaquin sale

  3. Rrujxt says

    levaquin cost buy levaquin

Comments are closed.

sex videos ko ko fucks her lover. girlfriends blonde and brunette share sex toys. desi porn porn videos hot brutal vaginal fisting.