x-video.center fuck from above. azure storm masturbating on give me pink gonzo style. motphim.cc sexvideos

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল – রহস্যময় ত্রিভুজ নাকি মরণ ফাঁদ!

Source: guardian.ng

কেউ বলে “শয়তানের ত্রিভুজ”, কেউ বলে শুধু ত্রিভুজ আবার কেউ বলে “বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল”। সে যাই হোক, বারমুডা দ্বীপ থেকে পোর্তো রিকো হয়ে মায়ামি পর্যন্ত অনেকটা ত্রিভুজের মত দেখতে এই জায়গাটি এই আধুনিক পৃথিবীর একটি অন্যতম অমীমাংসিত রহস্য। অনুমান করা হয়ে থাকে এই পর্যন্ত প্রায় ১০০০ মানুষ এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে জীবন হারিয়েছে, আর প্রতি বছর পথ হারায় অন্তত ৪ টি বিমান সহ ২০ টি জাহাজ।বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য নিয়ে ইতোমধ্যে অনেক অনেক তত্ব দাড় করিয়েছেন অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক, লেখক রা। আজকে আমরা আলোকপাত করবো বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের কিছু অদ্ভুত বিষয়ের উপর।

“বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল” এই শব্দ টি ১৯৬৪ সালে প্রথম ব্যবহার করেছিলেন  আরগসি ম্যাগাজিন এর একজন লেখক, নাম ভিনসেন্ট গ্যাডিস। সেখানে তিনি দাবি করেন যে এই অদ্ভুত সাগরে বেশ কিছু সংখ্যক জাহাজ ও বিমান নিখোঁজ হয়েছে কোন কারণ ছাড়াই। তবে ভিনসেন্ট “বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল” শব্দটি প্রথম ব্যবহার করলেও, এটাকে জনপ্রিয় করে তুলার কৃতিত্ব কিন্তু অন্য আরেকজনের। ১০ বছর পর,চার্লস বার্ল্টিজ বলেন যে আটলান্টিস এর হারিয়ে যাওয়া শহরের ঘটনা আসলে সত্যি এবং “বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল” এর সাথে এর সম্পর্ক রয়েছে। তিনি তাঁর “The Bermuda Triangle” বই এ এই তত্ব ব্যাখ্যা করেন এবং ১৯৭৪ সালে এই বই টি বছরের সর্বাধিক বিক্রিত বই এ পরিণত হয়। এবং এর মাধ্যমেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্য আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করে। এছাড়াও জন ওয়ালেস স্পেন্সার নামে একজন লেখক ও ১৯৬৯ সালে “The limbo of the lost” নামে একটি বই লিখেন যেটার কাহিনী ও ছিল এই ট্রায়াঙ্গেল কে ঘিরেই। চলুন এবার দেখে নেয়া যাক বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এর অবাক করার মত বিষয় গুলো।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
Source: Big Think

অনেকে মনে করে থাকে  “বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল” হয়তো একটি ছোট জায়গা। কিন্তু বাস্তবতা হল এটি আসলে প্রায় ৪৪০,০০০ মাইল আয়তন জুড়ে। ভারতের ৩ টি অনেক বড় প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং মধ্য প্রদেশ এর সম্মিলিত আয়তনের চেয়েও বড় “বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল” এর আয়তন।

“কেন বারমুডায় জাহাজ, নৌকা, উড়োজাহাজ হারিয়ে যায়” এই  প্রশ্নের উত্তরে  যে উত্তর গুলো আসে তার মধ্যে সামুদ্রিক দৈত্য থেকে শুরু করে বিশালাকার অক্টোপাস বাদ যায়না কোনটিই। তবে এর মধ্যে যে ৩ টি উত্তর সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হয়েছে তা হল- এগুলো ভীন গ্রহবাসিদের কাজ, অথবা অচেনা আকাশযানের কাজ অথবা হারিয়ে যাওয়া নগরী আটলান্টিস এর  সাথে এর কোন সম্পর্ক আছে। অবশ্য এই ৩ টার মধে মানুষ সবচেয়ে বেশি গ্রহন করেছে ভীনগ্রহবাসিদের ব্যপার টা।

অনেকে দাবি করেন ঐখানে নাকি চুম্বকীয় ঘূর্ণি রয়েছে যা একটি তড়িৎ চুম্বকীয় ক্ষেত্রের সৃষ্টি করে এবং এই ক্ষেত্র টি যেকোনো যানবাহন বা যন্ত্রাংশ কে নিচের দিকে টেনে নেয়। আবার কিছু কিছু মানুষের দাবি ঐখানে নাকি বৈদ্যুতিক কুয়াশা রয়েছে , এবং এই কুয়াশা নাকি কোন সাধারন কুয়াশা নয়, বরং সেটি নাকি অন্য সময়কালে ভ্রমন করার প্রবেশদ্বার। এই দাবির প্রধান সমর্থক হলে ব্রুস গারনন নামে এক ব্যক্তি, যে কিনা পৃথিবীর একমাত্র ব্যক্তি যিনি ঐ কুয়াশা নিজ চোখে প্রত্যক্ষ করেছেন। অন্যরাও আংশিক ভাবে ঐ কুয়াশা প্রত্যক্ষ করেছেন বলে জানালেও, গারনন দাবি করেন তিনি পুরো ২৮ মিনিট ঐ কুয়াশার মধ্যে ছিলেন, তাঁর বিমান ঐ সময় রাডার এ দেখা যায়নি এবং তিনি নিজেকে হঠাৎ মায়ামি তে আবিষ্কার করেন।

যে নৌকা, বিমান বা জাহাজ গুলো বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে হারিয়ে যায় তাদের কোন অবশিষ্টাংশ কখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। অনেকের মতে এই ব্যাপারটা ট্রায়াঙ্গেলের রহস্য কে আরও গভীর করে। অনেকে মনে করে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হচ্ছে হারিয়ে যাওয়া শহর আটলান্টিস এর আস্তানা। পুরাণ ও কল্পকাহিনী অনুযায়ী, আটলান্টিস শহর টি টিকে ছিল একধরনের বিশেষ শক্তিধর ক্রিস্টাল পাথরের উপর। কাহিনী অনুযায়ী ঐ বিশেষ ক্রিস্টাল পাথর গুলো কোন একটা পরিবর্তিত অবস্থায় ঐখানে বিরাজ করছে এবং সেখান থেকে শক্তিশালী রশ্মি বিকিরিত করছে । এই রশ্মিই নাকি জাহাজ, বিমানের নেভিগেশনের গড়বড়ের কারণ।

ট্রায়াঙ্গেলের ভিতরে যুক্তরাষ্ট্র সরকার “Atlantic Undersea Test and Evaluation Center” নামে একটি গবেষণাগার স্থাপন করেছে যেখানে তারা তাদের সাবমেরিনসহ অন্যান্য অস্ত্রের পরীক্ষা চালায়। তবে অনেকের বিশ্বাস এটি কোন সাধারন গবেষণাগার নয়, বরং এর আড়ালে রয়েছে অন্য কোন বড় উদ্দেশ্য।তা না হলে এতো জায়গা থাকতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার রহস্যময় ট্রায়াঙ্গেলের মধ্যে অবস্থিত  আন্ড্রোস দ্বীপেই কেন গবেষণাগার স্থাপন করতে যাবে!

হয়তো ১৯৬৪ সালে প্রথম আমরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের নাম শুনেছি কিন্তু এর ও বহু আগে ক্রিস্টোফার কলম্বাস এই জায়গার কথা উল্লেখ করে গিয়েছেন তাঁর রোজনামচায়(দিনলিপি) । তিনি লিখেছেন, তিনি যখন বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে ছিলেন তখন তাঁর কম্পাস কাজ করছিলনা, আকাশে আগুনের গোলা দেখা যাচ্ছিলো। ঐ সময় কলম্বাস জানতেন না যে ঐটা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল, কিন্তু তিনি যে জায়গার বর্ণনা দিয়ে গিয়েছেন সেটা একদম ঐ জায়গা টাই।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
Source: The Sun

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে যে ঘটনাগুলো আলোচিত হয়েছে সেগুলো হলঃ অ্যালেন অস্টিন, স্টার টাইগার এন্ড স্টার এলিয়েন, কনেমারা আইভি, ফ্লাইট ৯৯, ইউএস সাইক্লপ্স, ডগলাস ডিসি ৩, ক্যারল এ ডিয়ারিং ইত্যাদি। তবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে যে দুর্ঘটনা গুলো হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় আর দুঃখজনক ঘটনাটি ঘটেছিলো ১৯৪৫ সালে।৫ জন নেভি বোমারু ফ্লোরিডার লাউডারডেল দুর্গের  জন্য রওনা হয়। তাঁরা বিমিনি নামে একটা ছোট দ্বীপের উপর দিয়ে যাচ্ছিলো। মোট ১৪ জন লোক ছিল সেই মিশনে। প্রায় ৯০ মিনিট পর একজন পাইলটের সাথে রেডিও যোগাযোগ বন্ধ  হয়ে যায়, তাঁর কম্পাস কাজ করা বন্ধ করে দেয়। তখন অন্য ৩ টি বিমান আগের বিমান টাকে খুঁজতে যায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, তাঁরা কেউ আর কোনদিন ফেরত আসেননি।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল পৃথিবীর অন্যতম বিরল একটি জায়গা যেখানে কম্পাস  উত্তর দিক প্রদর্শন করেনা। ভূবিজ্ঞানীদের মতে, এটাই প্রধান কারন যার জন্য ঐখানে গিয়ে নৌকা, বিমান বা জাহাজ গুলো দিক হারিয়ে ফেলে।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা গুলোর পিছনের বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক ব্যাখ্যাও অবশ্য দিয়েছেন অনেকে। চলুন দেখে নেয়া যাক কি সেই যৌক্তিক কারন গুলো।

বৈরী আবহাওয়াঃ

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলটি তে হঠাত করেই আবহাওয়া উন্মাদ হয়ে পড়ে এবং অপ্রত্যাশিত ঝড় শুরু হয়।এই ঝরের স্থায়িত্ব কম সময় হলেও এর তিব্রতা এতো বেশি যে তা সহজেই নেভিগেশন এ সমস্যা তৈরি করার ক্ষমতা রাখে।

ট্রপোগ্রাফিঃ

এই অঞ্চলের পানির নিচের ভূসংস্থান ও আরেকটা কারন হতে পারে। কারন এটি অল্প নিচু বালুচর দিয়ে শুরু হলেও হঠাত করে অনেকখানি গভীর হয়ে যায়। পৃথিবীর গভীরতম গর্ত গুলোর বেশ কয়েকটাই এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে অবস্থিত। এই গর্ত গুলো এতো গভীর যে এখানে কোন নৌকা, জাহাজ বা বিমান নিখোঁজ হলে খুজে না পাওয়া টা খুব স্বাভাবিক।

জলস্রোতঃ

ট্রায়াঙ্গেল টি যেখানে অবস্থিত সেখানে উপসাগরীয় জলস্রোত অনেক বেশি তীব্র আর দ্রুতগতি সম্পন্ন। জানা যায় যে, কিছু কিছু জায়গায় এই গতি ৫ ন্যটিকাল মাইল এরও বেশি যা একজন নাবিক কে শতশত মাইল দূরে বয়ে নিয়ে চলে যেতে পারে যদি সে স্রোতের গতি ঠিকমতো হিসাব না করে পানিতে নামে।

কম্পাসঃ

পৃথিবীর মাত্র ২ টি জায়গায় কম্পাসে চুম্বকীয় উত্তর না দেখিয়ে প্রক্রিত উত্তর দিক দেখায়, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তার মধ্যে একটি। তাই এখানে এসে যদি কম্পাসের দিক নির্ণয়ের ক্ষেত্রের গরমিল টুকু ঠিকমতো হিসাব না করতে পারে, তবে জাহাজ বা বিমান দিক হারিয়ে ফেলতে পারে সহজেই।

মিথেন গ্যাস হাইড্রেটঃ

বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেম যে সমুদ্রের তলদেশে একটি বিশাল পরিমানের মিথেন গ্যাস জমা হয়ে আছে। এই গ্যাস জমেছে মূলত পচে যাওয়া সামুদ্রিক জীবকুলের কারণে। সমুদ্রের তলদেশে জমে থাকা পলিতে ব্যাকটেরিয়া থাকে যা মিথেন উৎপন্ন করে এবং এই মিথেন অতিমাত্রায় ঘনীভূত হয়ে মিথেন বরফ তৈরি করে যা হাইড্রেট গ্যাস নামেও পরিচিত। এই মিথেন বরফের ভিতর গ্যাস জমা থাকে। এই গ্যাস পকেট কোন কারণে ফেটে গেলে মুহূর্তের মধ্যে এর ভিতর জমে থাকা গ্যাস বের হয়ে যায় এবং কোনোরকম পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই ভূতলে বিস্ফুরন ঘটায়। ঐ সময় যদি কোন জাহাজ বিস্ফুরণের এলাকার খুব কাছে থাকে তবে জাহাজের নিচের পানির ঘনত্ব হঠাৎ করে কমে যায়। এতে করে জাহাজটি তলিয়ে যেতে পারে এবং যেহেতু এটি একদম পানির তলায় গিয়ে পোঁছায় তাই তখন পানির নীচের পলি জাহাজটি কে ঢেকে দিতে পারে। যার কারণে জাহাজ নিখোঁজ হলে সেটা আর খুজে পাওয়া যায়না।

ষড়ভূজাকার মেঘ ও বায়ু বোমাঃ

সম্প্রতি আবহাওয়াবিদ রা স্যাটেলাইট ইমেজ পর্যবেক্ষণ করে আবিষ্কার করেছেন যে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উপর ষড়ভূজাকার মেঘের মতন রয়েছে যা সমুদ্রের উপর বাতাস কে এমন ভাবে বিনষ্ট করতে সক্ষম যা অনেক তীব্র গতির একটি বোমার মত প্রভাব ফেলতে পারে। এবং সমুদ্রের উপর এমন বায়ু বোমার বিস্ফুরণ ঘটলে সমুদ্রের ঢেউ এর উচ্চতা ৪৫ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এমন মেঘের নিচে যেকোনো জাহাজ বা বিমান ডুবে যেতে পারে নিমিষেই।

সেই আরগসি ম্যাগাজিনে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল নিয়ে লিখার পর থেকে এই জায়গা কে ঘিরে রহস্য এবং মানুষের আগ্রহ দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পেয়েছে। যখন একই জায়গায় বারবার এতো বড় বড় আর রহস্যময় ঘটনা ঘটতে থাকে তখন এটা খুব স্বাভাবিক যে ঐ জায়গা নিয়ে সমাজের সকল ধরনের মানুষ অর্থাৎ বিজ্ঞানী, সমালোচক, লেখক, সাধারন জনগন সবার মাঝেই কৌতূহল টা একটা বিরাট আকার ধারন করবে এবং হয়েছেও তাই।

আসলেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল একটি জীবন্ত কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছে। কিন্তু এর পিছনে সত্যি টা আসলে কি?

প্রথমত, এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে যে ঘটনা গুলো ঘটেছে বলে দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে সেগুলোর মধ্যে অনেক গুলো ঘটনা আসলেই ঘটেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। কারণ কোন জাহাজ বা বিমানের নিখোঁজ হয়ে যাওয়া এবং পরবর্তীতে সেগুলোর কোনপ্রকার হদিস না পাওয়া পরিষ্কারভাবে নথিভুক্ত আছে ইউ এস নেভি এবং ইউ এস কোস্ট গার্ড এর কাছে।

এবং এইরকম আরও শতশত ঘটনা ঘটেছে ঐখানে। কিছু কিছু ঘটনায় তেলের লিকেজ, বা জাহাজ ফুটো হয়ে যাওয়া বা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার মত কারণ জানা গেলেও বাকীগুলো কেন হয়েছিল তা জানা যায়নি কখনও।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
Source: PresidentMommy

তাই, এখানে প্রশ্ন এটা না যে, আসলেই ঘটনাগুলো ঘটেছিলো কিনা, বরং প্রশ্ন হল ঘটনাগুলো কিভাবে ঘটেছিলো। এবং এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলেই সকল ব্যাখ্যা কেমন যেন ঘোলাটে হতে আরম্ভ করে, অনেক সময় আবার সত্যি গুলো মিলেমিশে যায় জল্পনাকল্পনার সাথে।

এক্ষেত্রে আরও কিছু প্রশ্ন কিন্তু অনেকের মনেই জাগতে পারে, যেমনঃ পৃথিবীর অন্য কোন সাগর বা মহাসগরে কি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের মত জায়গা আছে? যদি থেকে থাকে তবে সেখানে ঘটে যাওয়া দূর্ঘটনার সংখ্যা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে ঘটে যাওয়া দূর্ঘটনার সমান? যদি সমান হয়ে থাকে তবে কি ধরে নেয়া যায় যে সমুদ্রে এমন ঘটনা প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মের মধ্যেই পড়ে? নাকি এই ঘটনাগুলো নিছকই কিছু মানুষের মন্দভাগ্যের উদাহরণ মাত্র?

এইসব প্রশ্নের উত্তর তো আপাততো আমাদের কাছে নেই। তবে আশা করা যায় নিকট ভবিষ্যতে বিজ্ঞানীরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল কে ঘিরে জন্ম নেয়া সকল রহস্যের সমাধান দিতে সক্ষম হবেন।

 

রেফারেন্স

https://www.hellotravel.com/stories/10-shocking-facts-about-bermuda-triangle

http://bigthink.com/paul-ratner/the-mystery-of-the-bermuda-triangle-may-finally-be-solved

5 Comments
  1. zmozeroteriloren says

    Hi, Neat post. There’s a problem together with your web site in internet explorer, would check this… IE nonetheless is the market chief and a good element of other folks will pass over your fantastic writing because of this problem.

  2. Some really great posts on this internet site, regards for contribution. “A religious awakening which does not awaken the sleeper to love has roused him in vain.” by Jessamyn West.

  3. I always was interested in this subject and still am, thanks for putting up.

  4. marizonilogert says

    You actually make it seem so easy along with your presentation however I to find this topic to be actually something that I believe I’d by no means understand. It sort of feels too complex and extremely extensive for me. I am having a look ahead on your subsequent put up, I will attempt to get the hold of it!

  5. marizon ilogert says

    Just what I was looking for, thankyou for posting.

Comments are closed.

sex videos ko ko fucks her lover. girlfriends blonde and brunette share sex toys. desi porn porn videos hot brutal vaginal fisting.