বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে ‘বউ’

0

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের বয়স ষাট-ঊর্ধ্ব। চলচ্চিত্র বিকাশের শুরু থেকে নারীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে যদি নারী চরিত্র বিচার করতে যাই তবে আমরা বাস্তবিক সমাজ জীবনের নারীর সাথে মিল খুঁজে পাই কিংবা দেখি সে চরিত্রকে অতিরঞ্জিত করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে নারী চরিত্রকে বিকৃতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। রোম্যান্টিক, অ্যাকশন, সামাজিক প্রভৃতি চলচ্চিত্রে নারীর অবস্থান লক্ষ করলে দেখা যাবে সারা বিশ্বে নারী ভূমিকার খুব একটা পরিবর্তন হয় নি। এই ধারাবাহিকতায় কয়েক দশক ধরে এদেশে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর বেশ ক’টি তে ‘বউ’ চরিত্রটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। অধিকাংশ চলচ্চিত্রে দেখা যায় ‘বউ’ এক অসহায় নারীর প্রতিচ্ছবি কিংবা সংগ্রামের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় নারীর আসল চেহারা আবার বউ’কে সংগ্রামী দেখাতে গিয়ে বাঙালি নারীর কোমলতা বঞ্চিত হতে হয়েছে নারীকে। তাই বউ’কে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোতে মমত্ববোধের বিষয়টি ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি চিত্রিত হয়েছে বাঙালি ‘বউ’ এর দুঃখ-কষ্ট আর বঞ্চনার গল্প। এদেশে ‘বউ’কে নিয়ে নির্মিত সাড়া জাগানো চলচ্চিত্রগুলো নিয়ে আলোচনা করা হল।

জিদ্দি বউঃ

২০১২ সালে আবুল কালাম আজাদ নির্মিত সামাজিক, রোমান্স-ধর্মী চলচ্চিত্র ‘জিদ্দি বউ’। এতে শাবনূর, ফেরদৌস আহমেদ, প্রবীর মিত্র, এটি এম শামসুজ্জামান সহ আরও অনেকে অভিনয় করেন।

ভালোবেসে বউ আনবঃ

২০১০ সালে চন্দন চৌধুরী পরিচালিত রিয়াজ, শাবনূর অভিনীত রোম্যান্টিক চলচ্চিত্র ‘ভালোবেসে বউ আনবো’। বিদেশ ফেরত জাহিদ এবং হেনার বিয়েই এর কাহিনীর মূল উপজীব্য। এতে অভিনয় করেছেন রিয়াজ, শাবনূর, আলীরাজ, আহমেদ শরীফ, কাবিলা প্রমুখ।

অবুঝ বউঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ছোটগল্প ‘সমাপ্তি’ অবলম্বনে ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি নাট্য চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন নারগিস আক্তার। এতে অভিনয় করেছেন ববিতা, ফেরদৌস আহমেদ, শাকিল খান, নিপুণ আক্তার, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, অমল বোস প্রমুখ। চলচ্চিত্রটি ৩৫তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তিনটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।

চাঁদের মত বউঃ

২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশি নাট্য চলচ্চিত্র ‘চাঁদের মত বউ’। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন মোহাম্মদ হোসেন এবং প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রিয়াজ, শাবনুর, এটি এম শামসুজ্জামান, ডলি জহুর ও মিশা সওদাগর। চলচ্চিত্রটি ২০০৯ সালে জাতীয় চলচিত্র পুরষ্কারে সেরা পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনেত্রী পুরষ্কারসহ মোট দুটি পুরষ্কার লাভ করে।

যেমন জামাই তেমন বউঃ

হাসি-কান্না, প্রেম-ভালোবাসার অপূর্ব সংমিশ্রণে পারিবারিক গল্প অবলম্বনে নির্মিত ছবিতে একদিকে যেমন ফুটে উঠেছে গ্রাম ও শহরের বৈষম্য, অন্যদিকে উঠে এসেছে মানবিক সম্পর্কের নানা টানাপড়েন। ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রটির কাহিনী ও চিত্রনাট্যকার উত্তম আকাশ। এতে অভিনয় করেছেন ইমন, চাঁদনী, এটি এম শামসুজ্জামান, হুমায়ূন ফরিদী, আফজাল শরীফ।

মা বড় না বউ বড়ঃ

২০০৯ মুক্তিপ্রাপ্ত শেখ নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘মা বড় না বউ বড়’। শ্রেষ্ঠাংশে আমিন খান, নিপুণ,ডলি জহুর, রাজ্জাক, আলীরাজ, কাজী হায়াত, নাসরিন সহ আরও অনেকে। মা আর বউ কে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি কাহিনী বিবেচনায় চমৎকার একটি চলচ্চিত্র। এটি জনপ্রিয় এবং ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্যতম।

বধূ তুমি কারঃ

২০০৯ সালে রিয়াজ, শাবনূর অভিনীত চলচ্চিত্র। বি আর চৌধুরী পরিচালিত এ চলচ্চিত্রে আরও অভিনয় করেন সাদমান, ডলি জহুর, কাজী হায়াত, মিশা সওদাগর, ইলিয়াস কোবরা।

তোমাকে বউ বানাবোঃ

২০০৮ সালে শাহাদাত হোসেন লিটন পরিচালিত তোমাকে বউ বানাবো হল একটি রোমান্টিক নাটকীয়তা ভিত্তিক চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন, শাকিব খান, শাবনুর রাজ্জাক সহ আরও অনেকে।

যদি বউ সাজ গোঃ

২০০৮ সালে এফ আই মানিক পরিচালিত ‘যদি বউ সাজো গো’ রোমান্স চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন শাকিব খান, অপু বিশ্বাস, সুচরিতা, মিশা সওদাগর, ডন, আহমেদ শরীফ, আফজাল শরীফ, রতন, শিবা সানু প্রমুখ।

এক টাকার বউঃ

২০০৮ সালের বাংলাদেশি রোম্যান্টিক নাট্য চলচ্চিত্র পি এ কাজল পরিচালিত ‘এক টাকার বউ’। ৩৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রার্থনা ফারদিন দিঘী শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী বিভাগে এবং শাবনূর ১১তম মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে তারকা জরিপ শাখায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কৃত হন। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাকিব খান, শাবনূর ও রুমানা খান।

বউয়ের জ্বালাঃ

২০০৭ সালে ফিরোজ খান প্রিন্স পরিচালিত রোম্যান্টিক চলচ্চিত্র ‘বউয়ের জ্বালা’। এতে অমিত হাসান, নদী, নিশু, মিশা সওদাগর সহ আরও অনেকে অভিনয় করেছেন।

বাংলার বউঃ
বাংলার বউ
বাংলার বউঃ

এ কে সোহেল পরিচালিত মৌসুমী, ফেরদৌস, এ টি এম শামসুজ্জামান অভিনীত ২০০৭ সালে নির্মিত চলচ্চিত্র। বিয়েতে যৌতুক প্রথার কারণে নারীকে অমানুষিক নির্যাতনের স্বীকারের কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।

মোল্লা বাড়ীর বউঃ

পারিবারিক ও সামাজিক কুসংস্কার বেড়াজালের গল্প নিয়ে নির্মিত হয় এই ছবিটির নির্মাতা সালাউদ্দিন লাভলু। ছবিতে প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করছেন এ টি এম শামসুজ্জামান, মৌসুমী, রিয়াজ, শাবনূর ও প্রাণ রায় । ছবিটিতে হাসি আর কান্নার কিছু রেশ থাকার কারণে, বাংলাদেশের কৌতূহলী দর্শকদের দারুণ আনন্দ দিতে সক্ষম হয়। ‘মোল্লা বাড়ির বউ’ চলচ্চিত্রটি ২০০৫ সালে মুক্তি পায়।

বউ কেন বন্ধকঃ

এ কে সোহেল পরিচালিত ‘বউ কেন বন্ধক’ ছবিটি ২০০৫ সালে মুক্তিপায়। সে সময়ের সুপার হিট চলচ্চিত্র। সেই সাথে চলচ্চিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। ছবির কাহিনী গড়ে ওঠে একটি মিষ্টি প্রেম ও জুয়া খেলার নেশাতে মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে তাই নিয়ে। ছবিটির মূল ভূমিকায় ছিলেন শাবনূর ও ফেরদৌস তাছাড়াও খলিলুর রহমান, অমল বোস, অমিত হাসান গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন।

ফুলের মত বউঃ

আজাদী হাসানাত ফিরোজ পরিচালিত রোমান্স-ধর্মী চলচ্চিত্র ‘ফুলের মত বউ’ (২০০৪)। এতে অভিনয় করেছেন শাবনূর, ফেরদৌস, প্রবীর মিত্র, খলিল, নাসরিন, ডন, আফজাল শরীফ।

বউ শাশুড়ির যুদ্ধঃ

২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র। আজাদী হাসানাত ফিরোজ পরিচালিত এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন শাবনূর, ফেরদৌস, প্রবীর মিত্র, দুলারী, রীনা খান।

দুই বধূ এক স্বামীঃ
২০০৩ সালের বাংলা রোম্যান্টিক চলচ্চিত্র ‘দুই বধূ এক স্বামী’। এতে অভিনয় করেছেন মান্না, মৌসুমী, শাবনূর প্রমুখ।
সুন্দরী বধূঃ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘বৈকুণ্ঠের উইল’ উপন্যাসের ছায়া অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘সুন্দরী বধূ’। ২০০২ সালে আমজাদ হোসেন পরিচালিত এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন রিয়াজ, শাবনূর, সাদেক বাচ্চু, আফজাল শরীফ, নাসরিন।

রাঙা বউ
রাঙা বউ
রাঙা বউঃ

১৯৯৮ সালে মোহাম্মদ হোসেন পরিচালিত আমিন খান, ঋতুপর্ণা, হুমায়ূন ফরীদি, আহমেদ শরীফ অভিনীত একটি চলচ্চিত্র। এতে নারীকে যৌনতার উপকরণ হিসেবে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং একধরনের কঠিন ও স্থবির ভয় নারীদের মাঝে বপনের সেই আদিম প্রবণতা থেকেই বাংলা চলচ্চিত্রের পূর্ববর্তী সবগুলো চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। তবে মোহাম্মদ হোসেন প্রথমবারের মত সাদামাটা ভাবে নারীকে নিছকই যৌনতা দিয়ে দেখতে ও দেখাতে চেয়েছেন, এজন্য তার দৃশ্যায়ন সাহসী। তার ‘দেহ পাবি, মন পাবি না’র মত সংলাপ দিয়ে পৌরুষ-তন্ত্রের বিরুদ্ধে তার জিহাদ অব্যাহত রেখেছে।

বউ এর সম্মানঃ

মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত রোমান্স-ধর্মী চলচ্চিত্র ‘বউ এর সম্মান’। শ্রেষ্ঠাংশে অমিত হাসান, মৌসুমি, নাস্রিন, ডিপজল।

খুনি বউঃ

ফিরোজ খান প্রিন্স পরিচালিত ‘খুনি বউ’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন সোহেল খান, সামিয়া, সাহিন আলম, ইলিয়াস কোবরা প্রমুখ।

আসামী বধুঃ

শাহ আলম কিরণ পরিচালিত এ চলচ্চিত্র অভিনয় করেন আলমগীর, ববিতা, শাবনূর, হুমায়ূন ফরিদী, আনোয়ার হোসেন, দিলদার, ইলিয়াস কোবরা।

বিদ্রোহী বধূঃ

১৯৯৪ সালে ইস্পাহানী আরিফ পরিচালিত রোম্যান্টিক চলচ্চিত্র ‘বিদ্রোহী বধূ’। এতে আলমগীর, সাবানা, মৌসুমি, বাপ্পারাজ সহ আরও অনেকে অভিনয় করেছেন।

পুত্রবধূঃ

১৯৯২ সালে নায়করাজ রাজ্জাক ও সাবানা অভিনীত এ চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন কামাল আহমেদ। এছাড়া গোলাম মোস্তফা, মঞ্জু দত্ত, মায়া হাজারিকা, প্রবীর মিত্র প্রমুখ অভিনয় করেন।

চোরের বউঃ

১৯৯১ সালে জহিরুল হক পরিচালিত সামাজিক চলচ্চিত্র ‘চোরের বউ’। এতে অভিনয় করেছেন জাফর ইকবাল, চম্পা, আলীরাজ, কবিতা, রাজিব, এটি এম শামসুজ্জামান, আহমেদ শরীফ, খালেদা আক্তার কল্পনা, আজহারুল ইসলাম, জহিরুল হক, আকতার হোসেন, আনিস, রাতিন, মামা ঘোষ সহ আরও অনেকে।

গরীবের বউঃ

১৯৯০ সালে মুক্তিপাপ্ত নাট্য চলচ্চিত্র ‘গরীবের বউ’ ছায়াছবিটি পরিচালনা করেছেন কামাল আহমেদ। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন শাবানা, আলমগীর, মান্না, অরুনা বিশ্বাস প্রমুখ। চলচ্চিত্রটি ১৯৯০ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ মোট পাঁচটি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।

চাঁপা ডাঙ্গার বউঃ

তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত কাহিনী অবলম্বনে ১৯৮৬ সালে নায়করাজ রাজ্জাক পরিচালিত ও অভিনীত বাংলাদেশে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র। এতে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, শাবানা, এটি এম শামসুজ্জামান, অরুনা বিশ্বাস, বাপ্পারাজ। নায়করাজ রাজ্জাকের হাত ধরে ‘চাঁপা ডাঙ্গার বউ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিনয় শুরু করেন অরুনা বিশ্বাস ও বাপ্পারাজ।

নতুন বউঃ

প্রেম, নৈতিকতা ও পারিবারিক সুসম্পর্কের গল্প নিয়ে ১৯৮৩ সালে আব্দুল লতিফ বাচ্চুর নির্মিত নাট্য চলচ্চিত্র ‘নতুন বউ’। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন ববিতা, সুবর্ণা মুস্তাফা, আফজল হোসেন, রাইসুল ইসলাম আসাদ। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সুবর্ণা মুস্তাফা ৮ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।

সারেং বউঃ

সত্তরের দশকের সাড়া জাগানো চলচ্চিত্র ‘সারেং বৌ’। শহীদুল্লাহ কায়সার রচিত পাঠকপ্রিয় উপন্যাস নিয়ে ১৯৭৮ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আবদুল্লাহ আল মামুন চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। একজন সারেংয়ের জীবন কাহিনী গল্পের মূল উপজীব্য। এতে সারেংয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন ফারুক এবং স্ত্রী’র নবীতন চরিত্রটি রূপায়ণ করেন কবরী, মন্টু চাচা চরিত্রে গোলাম মোস্তফা এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র মোড়লের ভূমিকায় ছিলেন আরিফুল হক। নবীতন চরিত্রে অভিনয় করে কবরী জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। তাছাড়া এ চলচ্চিত্রের গান ‘ওরে নীল দরিয়া’ এখনো জনপ্রিয়।

বধূ বিদায়ঃ

১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত নাট্য চলচ্চিত্র ‘বধূ বিদায়’। ছায়াছবিটি পরিচালনা করেছেন কাজী জহির। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাবানা, কবরী সারোয়ার, ও বুলবুল আহমেদ। চলচ্চিত্রটি ৪র্থ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (সাদাকালো) বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে।

কার বউঃ

১৯৬৬ সালে নজরুল ইসলামের পরিচালনায় চলচ্চিত্র ‘কার বউ’তে অভিনয় করেন নায়করাজ রাজ্জাক।

Leave A Reply
sativa was turned on.mrleaked.net www.omgbeeg.com

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More